১. নবী কারীম (সাঃ) বলেছেন —
‘তোমরা সেইভাবে নামাজ পড়ো যেভাবে আমাকে নামাজ পড়তে দেখেছো । (সহীহ বুখারী)
২. আব্দুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত রসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ-
‘জামাআতে নামায পড়ার সওয়াব একাকী নামায পড়ার থেকে ২৭ গুণ বেশি। (বুখারী, মুসলিম)
৩. আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রসুল (সাঃ) বলেছেন,
‘যখন কোন মানুষ শুধু নামাযের উদ্দেশ্যে মসজিদে যায় তার প্রতিটি পদক্ষেপে একটি মর্যাদা বাড়ে ও একটি গুনাহ মাফ হয়। যতক্ষণ সে নামাযের জায়গায় থাকে ফেরেস্তারা তার উপর রহমত কামনা করে দোআ করতে থাকে। যতক্ষণ সে নাপাক না হয় তার জন্য এ দোআ চলতেই থাকে।’ (বুখারী)
৪. হযরত উসামা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন নবী (সাঃ) বলেছেন –
‘জামাআতের সাথে নামায পড়া হতে বিরত থাকা লোকদের ত্যাগ করা উচিৎ অন্যথায় আমি তাদের ঘর সমুহে যেন আগুন ধরিয়ে দিই।” (ইবনে মাযাহ)।
৫. হজরত যাবির (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, নবী করীম (সাঃ) বলেছেন :-
আল্লাহর বান্দা এবং কুফরি ও শিরকের মধ্যে ব্যবধান হল নামায। (মুসলিম)।
তিনি আরো বলেন :-
“যে লোক ইচ্ছা করে ফরয নামায ত্যাগ করবে সে মুসলিম মিল্লাত থেকে বাহির হয়ে গেল।